বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪

Kobitar Alo November Sankhya 2024

  

Kobitar Alo November Sankhya 2024

প্রচ্ছদ ঋণ - অদিতি সেনগুপ্ত


সূচীপত্র
-----------------------



প্রচ্ছদ
------------------
অদিতি সেনগুপ্ত


সম্পাদকীয় কলাম
---------------------
কৌশিক চক্রবর্ত্তী


কবিতা ভিত্তিক
------------------
আলোক মণ্ডল
রহিত ঘোষাল
রাজরুল ইসলাম
উৎপলেন্দু দাস
অঞ্জনা মজুমদার
অনীশ দাস
সুজাতা দে


সম্মিলন
------------------
তৈমুর খান
রবীন বসু
সায়ন তরফদার
শিশির আজম


ছোট গল্প
------------------
মাখনলাল প্রধান
মেনকা সামন্ত


কথাচিত্র
---------------------
সুমিতা চৌধুরী


অরাজনৈতিক ভ্রম
------------------------------------
চিরঞ্জীব হালদার


সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪

Kobitar Alo October Sankhya 2024

 


প্রচ্ছদ ঋণঃ- দেবদুত মুখোপাধ্যায়

সূচীপত্র
-----------------------



প্রচ্ছদ
------------------
দেবদুত মুখোপাধ্যায়


সম্পাদকীয় কলাম
-----------------------------

কৌশিক চক্রবর্ত্তী


কবিতা ভিত্তিক
------------------
তৈমুর খান
অর্ণব সামন্ত
ডঃ সুব্রত চৌধুরী 
শর্মিষ্ঠা মিত্র পাল চৌধুরী 
দয়াময় পোদ্দার 
আকরাম রাজা সেখ
উৎপলেন্দু দাস
নিশীথ ষড়ংগী
জীবন সরখেল


সম্মিলন
------------------
অর্ণব সামন্ত


গল্পাণু
------------------
তমেকা ঘোষ


ছোট গল্প
------------------
মেনকা সামন্ত


আনুপূর্বিক
---------------------
অঞ্জনা মজুমদার 
শর্মিষ্ঠা ঘোষ


ব্যক্তিগত গদ্য
------------------
পার্থ সারথি বণিক


অরাজনৈতিক ভ্রম
------------------------------------
রুদ্রাণী মিশ্র


বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪

প্রচ্ছদ ঋণঃ - শ্যামল জানা

প্রচ্ছদ ঋণঃ- শ্যামল জানাAugust Poster


সূচীপত্র

suchipatra
প্রচ্ছদ ঋণঃ- শ্যামল জানা 

সম্পাদকীয়

যে সুবিচারের দাবি আজ আছড়ে পড়ছে বাংলার প্রতিটি রাস্তায়, প্রতিটি ঘরে, তা যেন ছুঁয়ে গেছে এক অদম্য প্রতিবাদের ভাষা। আমরা ভুলতে পারিনি একটু একটু করে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়া মেধাবী ডাক্তারি ছাত্রীর সেই ক্ষতবিক্ষত মুখখানা। বাংলা আজ সম্মিলিত অগ্নিপুঞ্জ। সমস্ত বর্ণ, জাতি, রং মিলেমিশে একাকার। সৌজন্যে শুধুমাত্র কিছু নরপিশাচের হাতে অকালে ঝরে যাওয়া একটি ফুলের মত প্রাণ। আমরা আমাদের নূন্যতম সামাজিক নিরাপত্তাটুকু দিয়ে বাঁচাতে পারিনি আমাদের মেয়েকে। পরিবর্তে এই শিল্প-সংস্কৃতির নন্দনকানন তিলোত্তমা কলকাতায় কেড়ে নিয়েছি তার বহুমূল্য প্রাণটুকুই। তাই আজ নিজেরা নিজেদের ক্ষমা করতে বড় কষ্ট। যে শব্দ আজ ধ্বনিত হচ্ছে প্রতিটি রাস্তায়, যে সুবিচারের স্লোগান আজ আছড়ে পড়ছে জেলায় জেলায়, তার তীব্রতা পরিমাপযোগ্য নয়। মনুষ্যত্বের শেষ বিন্দুতে দাঁড়িয়ে আজ আমাদের পরীক্ষা দেওয়ার দিন। আসুন সকলে মিলে সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সংকল্প গ্রহণ করি। শাসকের দরজায় আজ সকলে কড়া নাড়ি শুধুমাত্র সুবিচারের দাবিতে। এ আমাদের নাগরিক দায়বদ্ধতা এবং সেই ঝরে যাওয়া প্রাণের প্রতি নিজেদের লজ্জা প্রকাশ করবার তাগিদ। আমরা কবিতার আলোর পক্ষ থেকে এই মাসের ব্লগজিন সংখ্যার বিষয় হিসেবে বেছে নিলাম সেই প্রতিবাদের আওয়াজটুকুই। বাকি সব না হয় পরে হবে। জানিনা এই আওয়াজ গগণভেদী কিনা। কিন্তু আমাদের বিশ্বাস, আজ সর্বস্তরের এই সম্মিলিত প্রতিবাদ ভয় ধরাবে দুর্বৃত্তায়নের আঁতুড়ঘরে৷ আসুন, আমরা আরও জোটবদ্ধ হই৷ ছড়িয়ে দিন আপনার প্রতিরোধের ফুলকিটুকুই৷ বাকি দাবানল তো কেবল সময়ের অপেক্ষা৷
আমাদের প্রতিবাদটাই হোক আপনার প্রতিবাদ৷ আমাদের ঝলসে ওঠা অক্ষর হোক আপনার শ্লোগানের ভাষা৷ এই সংখ্যাটি শেয়ার করে আপনিও সামিল হন আমাদের সাথে।


আসুন৷ সকলে এই সংখ্যার সমস্ত লেখা নিজেদের প্রতিবাদের স্বর হিসাবে গ্রহণ করি ও সমবেত কণ্ঠে বলি, "We want Justice"...


কৌশিক চক্রবর্ত্তী
সম্পাদক, কবিতার আলো

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

মিউজিয়াম
শ্যামল জানা





ধর্ষণ করে মেরে ফেলার আগে
শেষ যে চিৎকারটি নাবালিকার মুখ থেকে বেরিয়েছিল,
সেটি নোংরা জলকাদা মেখে একাকী পড়েছিল
একটি নির্জন জলাশয়ের ধারে!
আমি তাকে কুড়িয়ে বাড়ি নিয়ে আসি;
কেচে, ইস্ত্রি করে, ভালো করে বাঁধিয়ে,
আমার ড্রইংরুমে টাঙিয়ে রাখি সেই চিৎকার...
তারপর থেকে প্রত্যেক দিন, আমার পূর্ব-পুরুষেরা নয়,
আমার পূর্ব-নারীরা একজন একজন করে,
আলাদা আলাদা ভাবে
আমার ড্রইংরুমে আসতে শুরু করেন!
আর, প্রত্যেকেই আলাদা আলাদা করে
একইভাবে জিজ্ঞেস করেন—
এ চিৎকার তুমি কোথায় পেয়েছো?
এ তো আমার চিৎকার...

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

নিরাপত্তা
সুমিত বন্দ্যোপাধ্যায়



nirapattaa


যদি তুমি খাবার না পাও
আমি তোমাকে খাবার দেব
দুদিন, দুমাস
এমনকি চাইলে দু বছর ।


যদি তুমি পোষাক না পাও
আমি তোমাকে কম্বল দেব
একটা, দুটো
এমনকি চাইলে দশটাও।


যদি তোমার থাকার
জায়গা না থাকে
আমি তোমাকে আমার বাড়ির নিচে থাকতে দিতে পারি
একদিন, দুদিন
এমনকী টুকটাক কাজের বেতনে
অনেক অনেক বছর।

আমি তোমাকে এভাবে
অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান
সব দিতে পারি।
তুমি যতটা ভেবেছ তার চেয়েও বেশি।


এবার তুমি কি ভাবছ আমি তোমার শিক্ষা নিয়ে কিছুই বলব না?


দাঁড়াও, আমি তোমাকে
খাতা বই এমনকি রঙ পেন্সিলও কিনে দিতে পারি
যা দিয়ে তুমি আঁকবে পাহাড়, পাখি, সূর্যোদয়।


কিন্তু তোমাকে যদি কেউ
রাতের মতো
এসে হত্যা করে
যদি কেউ তোমার যোনির ভেতর
সাঁড়াশি ঢুকিয়ে
বার করে আনে তোমার নাড়িভুঁড়ি,
তোমার লাশের উপর গেঁথে দেয় চকচকে সব পতাকা,
আমার কাছে আর কিছুই আশা করো না দেশ।


আমার কাছে
উদ্বৃত্ত কোনও নিরাপত্তা নেই।

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

না
ঝিলম ত্রিবেদী



naa


নিরাপত্তাহীনতা দিয়ে গড়েছ সমস্ত শরীর
অন্ধকারে মিশে যাব তেমন উপায় রাখনি তো
ভ্রূণহত্যার দায় মাথা পেতে নিয়েছি এই দেখো
তবু আমি মেয়ে হয়ে মেয়ে হয়ে উঠছি ক্রমাগত


যৌনতাসর্বস্ব আমি সম্ভোগের উন্মোচন শুধু
পাঁচজনে ছিঁড়ে খাবে এটাই তো সমাজ দস্তুর
বাজারে বিকোচ্ছি সব মেয়েরাই কুশপুত্তলি
নিজেকে পুড়িয়ে সেই আগুনেই পরীক্ষা হোক


শরীরে বিপন্ন আমি, মনে নই বিকলাঙ্গ ক্লীব
যোনির আঁধার দিয়ে গড়ে তুলি সমাজ সংসার
আমাকে বস্ত্র তুমি দিও না কৃষ্ণ শুধু শোনো---


কামনা করলে ওই লিঙ্গ আমি টেনে ছিঁড়ে দেব!

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

শুয়োর নিধন যজ্ঞ
রাহুল গুহ



shuyor nidhan joggya


আমাদের চারদিকে এখন বড় কাদা
গা ঘিনঘিনে অসহ্য পোকামাকড়ের বাস
দূর্গন্ধ - জমে থাকা পচা নর্দমার জল - শুয়োরের দাপাদাপি
আর খোলা বাজারে বিক্রি হওয়া স্বপ্নদের নিচু হওয়া মাথা


আমাদের চারদিকে এখন সবকিছু বড় অসহায়
আর তার মধ্যে ভয়ে ভয়ে বেঁচে থাকাটাই অভ্যেস


আর এইরকম এক বিধবা রাত্রে
একটি গোলাপের মৃত্যু হয়
কয়েকটি শুয়োর তার এক একটি পাপড়ি ছিঁড়ে নেয়
নস্ট করে তার সবকিছু
তারপর জুতোর নিচে পিষে মেরে ফেলে


অসহায়তার মধ্যেও আমরা শিউরে উঠি


পায়ে পায়ে বেরিয়ে আসি রাস্তায় -
কোনোভাবে মনে পড়ে যায় আমি - ”মানুষ”
এইসব শুয়োরদের সঙ্গে লড়াই করেই আমি মানুষ
আমার মশালের আলো
আমার কপালের চিন্তার ভাঁজ
আমার উদ্দাত্ত কন্ঠে গান
আমার ধরে থাকা অন্য আর একটি হাত
এইসব অস্ত্র দিয়ে গত লক্ষ লক্ষ বছর ধরে
আমি শুয়োরদের শিকার করেছি


আমার অসহায়তার অন্ধকার এখন
মশালের আলোতে উজ্জ্বল
এই আগুনে সিদ্ধ হোক শুয়োরের খোঁয়াড়

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

জনতার হকের লড়াই
পিনাকী দত্ত গুপ্ত

janataar hwaker laraai


কার দিকে তুলবো আঙুল?
কার হাতে পড়াই শিকল?
দেখি মুখ আয়নাতে আজ,
দেখি হৃদযন্ত্র বিকল!

দেখি আজ শেয়াল কুকুর,
দু-আনার ন্যাংটো সেপাই,
হাতে তার ন্যায়ের ধ্বজা...
মন চায় জ্যান্ত কোপাই!

রাজা তোর স্পর্ধা কত?
রাণী তোর কিসের বড়াই?
দেখ, আজ বাংলা লড়ে
জনতার হকের লড়াই!

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

ক্ষত
বিকাশ ভট্টাচার্য



khoto


এই রাত্রি তনুগাত্রীর
অমর্ত্য শবধন্যার
এই রাত্রি ক্ষতচিহ্নিত
সুশ্রুত কন্যার।
এই রাত্রির চোখ ফেটে রুধি
দম ফাটে নিশ্বাসের
আলো জ্বালবার ভালবার ছেঁড়ে
বিলাসকলার লালসে।
শুধু রক্ত মেঠোরক্তের
স্নানজলে ভরা দহে
ভেসে ওঠা হৃদিপদ্মের
লাশগুলো প্রত্যহের।
এই রাত্রি পথযাত্রীর
রাতজাগা করিডোর
এই রাত্রি মুছে দেবে ক্ষত
অনীকে আয়ুধে সত্বর।

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

মিছিলের পথ
নন্দিনী সেনগুপ্ত

michiler poth


মিছিলের পথ নদী পেরিয়েছে আজ
তুমি কি বেঁধেছ প্রতিশ্রুতির সেতু?
ভুলভ্রান্তির প্রাচীর ভাঙার আওয়াজ
ঢেকে দেয় মিছে কথা সাজাবার হেতু।
#
কত কথা কবি সাজাবে খাতার পাতায়
অক্ষরমালা মিছিল ছাপিয়ে চলে।
মানুষ মানুষ ঢাকবে কি কবিতায়?
মশালের মত শিরোনামে আলো জ্বলে।
#
কবি তুমি আজ কলমটা রাখো তুলে
মশালের মত জ্বলুক তোমার শোক।
অপেক্ষা থাক পঙক্তিগুলোর চোখে,
আজ রাত্রির মিছিলেই দেখা হোক।

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

হোক প্রতিরোধ
জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়


hok pratibaad


অন্ধকার ঘন হলে চেনা গাছও রাক্ষস হয় --
সূত্র বদলায়
চেনা ছায়া,ডালপালা,পাতার বিস্তার
দাঁত-নখ-হাত
সাঁড়াশির মুখ ও কামড়,সবই অচেনা
সেই হাসিমুখ,অক্সিজেন,সাক্ষীভাব,সমব্যথা...
সব মিথ্যা ? সত্য তবে অন্ধকার ? সত্য তবে অবিশ্বাস ?
সত্য দেখি কবচকুণ্ডল !
কার কাছে রাখবে প্রত্যয় ?
অনাবিল হাসি বিজ্ঞাপনী দাঁত আবেগী সুগন্ধ
উদারতা ভাব... সেগুলোই অন্ধকারে কমোডো ড্রাগন
যার কাছে স্বজাতি স্বজন নেই,ফুল বলে কিছু নেই,
শুধুই খাবার
অবচেতনার বনে খাদকের বাস
যুক্তিহীন লজ্জাহীন প্রেমহীন হায়নার দল
আর কতদিন ফুলের বাগানে জ্বালাবে আগুন ?


এখন সময় সমবেত প্রতিরোধ,বিরুদ্ধ স্লোগানে
হোক সগর্জন তীব্র প্রতিবাদ
প্রতিবাদ তীব্র হলে পুড়ে যায় ধর্ষকাম রাক্ষসের দল

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

হাজার খিদে, একটি জিভ
পিয়াংকী

hajaar khide ekti jib


তুমি ধর্মভীরু বলে
আমি হাতে তুলে নিয়েছি ব্যাবিলনের ঝুলন্ত শরীর
এসো ত্রিবেণীসঙ্গমে
এসো গেঁথে দিই বর্শা
তিরস্কার শেষে পড়ে থাকুক যৌথ সাপচুরি

অন্ধকার তোমাকে সাহস দিয়েছে
সম্মতি দিয়েছে দাউদাউ শরীরের
শোক আর ক্ষতজলে যখন স্নান করছি...
বুকের ওপর লবনাক্ত পুরুষের অক্ষম বীর্য
এসো বদ্বীপ নিয়ে যাও।
ছুরি চালানো শিখেছ?
ঘোষণা করো জেহাদ

নব্বই ডিগ্রিতে পা আর একশো আশিতে দেহ
অবিক্রিত পালক পাখনা আমার
ছেঁড়া জামা, উলঙ্গ অত্যাচার
তোমরা তো জানো না কী অসম্ভব চিৎকারে আমি ডেকেছিলাম প্রত্যেককে
বাঁচার আর্জি। হাহাকার
শোনোনি, কারণ তোমাদের ঘুম ছিল
ঘুমে সুখের স্বপ্ন ছিল
আমি একা নিঃসঙ্গ অসহায়...

উল্লাস নিয়ে ক'দিনই বা পেট ভরবে তোমার
খিদেকে বীর্য দিয়ে প্রতিস্থাপিত করলে দিনশেষে পড়ে থাকবে -- জমাট রক্ত
এর চেয়ে বরং এসো রক্তাক্ত করো
জখমের রঙে ভরিয়ে ফেলো আমার যৌনপথ
অপেক্ষা করো,প্রকৃতি সুদসহ ফেরৎ দেয় যাবতীয়...

আমি আমার জাস্টিস চাই না
আমি চাই-
ভাতের বদলে তোমাকে অগুনতি শরীর দিক ঈশ্বর

কবিতাভিত্তিক (কবিতা বিভাগ)

প্রতিবাদের কবিতা
অমিতাভ সরকার


 
লক্ষ কোটি আগুন যখন
ছবির ভিতর এক জায়গায়
সবার মনের বিষাদ জ্বালা
অন্যায়েরই পথ আগলায়

মানুষ আগে- মা মেয়ে যা হোক
কণ্ঠে কষ্ট হুহুঙ্কার
সামনে আসুক আসল সত্যি
মিথ্যা প্রলাপ কী দরকার

সবাই এখন ভীষণ ক্ষেপে
'রণং দেহি' যুদ্ধ চাই
সুবিচারের আশায় মানুষ
আর কতদিন হামবড়াই

যার যা শক্তি অস্ত্র সেটাই
আরওই জোরে আওয়াজ দিন
ফুল ঘাঁটা তো অনেক হলো
আজ মরলে কাল দু-দিন।

Kobitar Alo March Sankhya 2025

   প্রচ্ছদ ঋণঃ-  পিনাকী রায় (কণিষ্ক)